★রেশমঃ১.খ্রিস্টপূর্ব কত বছর পূর্বে চীন দেশে সর্বপ্রথম রেশম কীট থেকে গুটি এবং গুটি থেকে সুতা উৎপাদন পদ্ধতি হয় ?উত্তরঃ৩৫০০ বছর।
২. গ্রিক ও রোমের লেখকদের লেখা প্রাচীন গ্রন্থে কী উল্লেখ আছে?উত্তরঃ গাঙ্গেয় মসলিন।
৩. কত শতকের মধ্যভাগে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি মুঘল সরকার থেকে বাংলায় ফ্যাক্টরি খোলার অনুমতি পায়?উত্তরঃ১৭ শতকের।
৪. ১৮৩৫ সালের মধ্যে কোন কোম্পানির তৎপরতায় ১০০টি রেশম নিষ্কাশন কেন্দ্রকে নিষ্ক্রিয় করে এবং প্রায় ৪00 টন রেশম তৈরির কাঁচামাল রপ্তানি করে?উত্ত উত্তরঃ রঃ ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি।
৫.১৯৩০ সালের মধ্যে কোন কোন দেশ সিল্ক বাংলায় রেশম এর স্থান দখল করে?উত্তরঃ চীন এবং জাপান।
৬.১৮৭০ এর দশকের এক হিসাবে জানা যায় রাজশাহীতে সিল্ক উৎপাদনকে থেকে প্রায় কত লোকের কর্মসংস্থান হয়?উত্তরঃ২৫০০০০ লোকের।
৭.১৯৭৭ সালে শিল্প খাতের কার্যক্রম সমন্বয় উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ কোন বোর্ড প্রতিষ্ঠা করা হয়?উত্তরঃ রিকালচার বোর্ড।
৮. ভেন্ডিটেক্সটিলেন অর্থ কি?উত্তরঃ বুনন করা।৯. নেবুনা অর্থ কি?কুয়াশা বাষ্প বা মেঘ।
১০.১৯৬২ সালের মধ্যে সরকারি অর্থনায়ে রাজশাহী কী ফেক্টরি চালু হয়?উত্তরঃ সিল্ক ফ্যাক্টরি।
★জামদানীঃ
১. জামদানী কি?উত্তরঃ জামদানি হল কার্পাস তুলা দিয়ে প্রস্তুত একধরনের পরিধেয় বস্ত্র যার বয়ন পদ্ধতি অনন্য।
২. জামদানি বয়নে সাধারণত কত কাউন্টের সূতা ব্যবহৃত হয়?উত্তরঃ৭০-৮০।
৩. উৎকৃষ্ট ধরনের জামদানি ও মসলিন তৈরির জন্য কোন কোন কোন জেলা প্রসিদ্ধ ছিল?উত্তরঃ ঢাকা, সোনারগাঁও, ধামরাই, তিতাবাড়ি, জঙ্গলবাড়ি, বাজিতপুর প্রসিদ্ধ ছিল।
৪. ঢাকাই মসলিনের স্বর্ণযুগ আরম্ভ হয় কী আমলে?উওরঃ মুগল।
৫. আঠারো শতকের ইংরেজ কোম্পানির দলিলে দেখা যায় যে, মলমল খাস সরকার-ই-আলি নামক মসলিন সংগ্রহ করার জন্য ঢাকায় একজন উচ্চপদস্থ রাজকর্মচারী নিযুক্ত ছিলেন। তাঁর উপাধি কি ছিল ?উত্তরঃ দারোগা-ই-মলমল।
৬. ১৭৪৭ সালের এক হিসাব অনুযায়ী দিল্লির বাদশাহ, বাংলার নবাব এবং জগৎ শেঠের জন্য সর্বমোট কত টাকার জামদানি কেনা হয়?উত্তরঃ সাড়ে পাঁচ লক্ষ।
৭. বর্তমানে কোথাই জামদানি পল্লী স্থাপিত হয়েছে?উত্তরঃ ঢাকার মিরপুরে।
৮. উনিশ শতকের মাঝামাঝি জামদানি মসলিনের এক হিসাবে দেখা যায়, সাদা জমিনবিশিষ্ট কাপড়ের উপর ফুল করা কত টাকার মূল্যমানের জামদানি মসলিন দিল্লি, লখনৌতি, নেপাল, মুর্শিদাবাদ প্রভৃতি এলাকার নবাব-বাদশাহরা ব্যবহার করতেন?উত্তরঃ৫,০০০ টাকা।
৯. মসলিন বয়নে যেমন ন্যূনপক্ষে কত কাউন্টের সুতা ব্যবহার করা হয়?উত্তরঃ ৩০০।
১০.মসুলিন কাকে বলে?উত্তরঃ ইরাকের বিখ্যাত ব্যবসায় কেন্দ্র মসুলে যে সূক্ষ্ম বস্ত্র তৈরি হতো সেটিকে মসুলি বা মসুলিন বলা হতো।
এক নজরে বাংলাদেশের ইপিজেড সমূহঃ
১.কৃষি প্রধান দেশ বাংলাদেশের রপ্তানিতে বিরাট ভূমিকা পালন করেছে কোন কোন শিল্প খাত?উত্তরঃচা শিল, চামড়া শিল্প, ওষুধ শিল্প,জাহাজ নির্মাণ শিল্প, পোশাক শিল্প ইত্যাদি।
২. কোন শিল্প থেকে বাংলাদেশে রপ্তানি আয় সবচেয়ে বেশি হয়?? উত্তরঃপোশাক শিল্প।
৩. বাংলাদেশের ইপিজেড মূলত কয়টি? উত্তরঃ৮টি।
৪. ঢাকা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে শিল্প প্লটের সংখ্যা কতটি?? উত্তরঃ৪৫১ টি
৫. ঢাকা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে উৎপাদিত পণ্য কি কি? উত্তরঃতৈরি পোশাক, খেলনা, সোয়েটার, কম্বল প্রভৃতি।
৬. ঢাকা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে কোন কর্তৃপক্ষ জ্বালানি হিসেবে প্রাকৃতিক গ্যাস সরবরাহ করে থাকে?উত্তরঃতিতাস গ্যাস।
৭. আদমজী রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ কত একর এলাকার ওপর অবস্থিত?উত্তর:২৪৫.১২একর।
৮. বাংলাদেশের ষষ্ঠ বৃহত্তম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কোনটি? উত্তর আদমজী রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ।
৯. আদমজী রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল শিল্প প্লটের সংখ্যা কতটি? উত্তরঃ২২৯টি।
১০. আদমজী রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল এর উৎপাদিত পণ্য কি কি? উত্তরঃতৈরি পোশাক, সোয়েটার, কম্বল, জ্যাকেট প্রভৃতি।
১১. বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কোনটি? উত্তর:ঈশ্বরদী ইপিজেড।
১২. কোন বিভাগে রেশম শিল্পের ব্যাপক ব্যবহার উৎপাদন ছিল?? উত্তরঃ রাজশাহী বিভাগ।
১৩. ঈশ্বরদী ইপিজেডে শিল্প প্লটের সংখ্যা কতটি? উত্তরঃ ২৯০ টি।১৪. ঈশ্বরদী ইপিজেডে নির্মাণাধীন কারখানা কতটি?? উত্তরঃ ৬টি।
১৫. ঈশ্বরদী ইপিজেডে বাড়িতে উৎপাদিত দ্রব্য কি কি? উত্তরঃ তামার তার, এংলো এবং ফ্যাটিটিউব, সোয়েটার, পলিথিন দব্য, মৌজা, বিদ্যুৎ, তুলা,ফেব্রিক্স প্রভৃতি।
১৬. কুমিল্লা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কত খ্রিস্টাব্দে স্থাপিত হয়?? উত্তরঃ ২০০০।
১৭. বাংলাদেশের চতুর্থ বৃহত্তম রপ্তানি প্রক্রিয়া এলাকা কোনটি?উত্তরঃ কুমিল্লা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা।
১৮. কুমিল্লা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কি পরিমাণ বর্জ্য পরিশোধন করা যায়? উত্তরঃ ১৫০০০ ঘনমিটার বজ্য।
১৯. কুমিল্লা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে কতটি শিল্প প্লটের সংখ্যা রয়েছে?? উত্তরঃ ২৩৯ টি।
২০. কুমিল্লা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল উৎপাদিত পণ্য কি কি?? উত্তর: তৈরি পোশাক, জুতা, ইয়াণ্,ফেব্রিক্স, টেক্সটাইল ডাইস ও অক্সিলিয়ারিস,গার্মেন্টস এক্সেসরিজ, সোফা কভার, ইলেকট্রনিক সামগ্রী, প্লাস্টিক পণ্য।
২১. বাংলাদেশের পঞ্চম বৃহত্তম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কোনটি? উত্তরঃ মোংলা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল
।২২. মোংলা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কত সালে স্থাপিত হয়? উত্তরঃ১৯৯৯ সালে।
২৩. মোংলা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ ইপিজেডে কতটি শিল্প প্লটের সংখ্যা কতটি?? উত্তর? ১৯০ টি।
২৪. আদমজী রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কত সালে স্থাপিত হয়?? উত্তরঃ ২০০৬ সালে।
২৫. চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল আইন বলে কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?? উত্তরঃ ১৯৮৩ সালে।
২৬. চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে শিল্প প্লটের সংখ্যা কতটি? উত্তরঃ ১৬৪ টি।
২৭. বাংলাদেশের সপ্তম বৃহত্তম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কোনটি?? উত্তরঃউত্তরা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল।
২৮.উত্তরা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে শিল্প প্লটের সংখ্যা কতটি? উত্তরঃ১৮০ টি।
২৯. কর্ণফুলী রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল ইপিজেড টি বাংলাদেশের কোথায় অবস্থিত? উত্তরঃ চট্টগ্রাম।
৩০. কর্ণফুলী রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে প্লটের সংখ্যা কতটি? উত্তরঃ২৫৫টি।
৩১. কর্ণফুলী রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল উৎপাদনরত ফ্যাক্টরি কতটি? উত্তরঃ ৪৮ টি।
★ বাংলাদেশে গার্মেন্টস শিল্পের শুরুর গল্প :
১. ১৭৫৫ সালে ইংল্যান্ড এর কে প্রথম যান্ত্রিক সেলাই মেশিন আবিষ্কার?উত্তরঃ চার্লস ফ্রেডরিক।
২. সেলাই মেশিনের সাহায্যে মানুষের পোশাক সেলাই করার ইতিহাস মাত্র কত বছর আগের কাহিনী?উত্তরঃ২৬০ বছর ।
৩. বাণিজ্যিকভাবে কত সালে ইসাক মেরিট সিঙ্গার সফল সেলাই মেশিন আবিষ্কার করেন?উত্তরঃ১৮৫১।
৪. পৃথিবীর প্রথম পোশাক তৈরির কারখনা স্থাপিত হয় যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে কত সালে?উত্তরঃ১৮৩১।উত্তরঃ
৫. ১৯৬০ সালে ঢাকার উর্দু রোডে কি নামে যাত্রা শুরু করে বাংলাদেশের প্রথম গার্মেন্ট?উত্তরঃ রিয়াজ ষ্টোর।
৬. ১৯৬৭ সালে রিয়াজ স্টোর এর উৎপাদিত কত পিস শার্ট বাংলাদেশ হতে সর্বপ্রথম দেশের বাইরে (যুক্তরাজ্যে) রপ্তানি করা হয়?উত্তরঃ ১০,০০
।৭. গার্মেন্টস প্রস্তুতকারক ও গার্মেন্টস রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে কত সালে ০.১ বিলিয়ন টাকার রেডিমেইড গার্মেন্টস রপ্তানি করে বিশ্ব বাজারে বাংলাদেশের পদচারনা হয়?উত্তরঃ ১৯৮১-৮২ সালে।
৮. ১৯৮২ সালে দেশে গার্মেন্টস ছিলো কত টী?উত্তরঃ৪৭ টি।
৯. ১৯৮৫তে গিয়ে গার্মেন্টস সংখ্যা দাঁড়ায় কত টি?উত্তরঃ ৫৮৭টি।
১০. ১৯৯৯ সালে এদেশে গার্মেন্টস সংখ্যা দাঁড়ায় কত টি?উত্তরঃ২৯০০ টি।
১১. ১৯৮২ থেকে ১৯৯২ এই ১০ বছরে এই খাত থেকে বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয় কত ইউএস ডলার?উত্তরঃ ১৪৪৫।
১২. ২০১১-১২ অর্থবছরে সর্বমোট পোশাক রপ্তানির পরিমান কত মিলিয়ন মার্কিন ডলার ছিল? উত্তরঃ ১৯,০৮৯.৭৩ ।
১৩. ২০১২-১৩ অর্থবছরে সর্বমোট পোশাক রপ্তানির পরিমান কত মিলিয়ন মার্কিন ডলার ছিল?উত্তরঃ ২১,৫১৫.৭৩।
১৪. ২০১৩-১৪ অর্থবছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত এর পরিমান কত মিলিয়ন মার্কিন ডলার ছিলো? উত্তরঃ ৯,৬৫৩.২৫।
১৫. ফুটবল বিশ্বকাপ এর মতো বড় দরবারেও কয়টি দেশের জার্সি প্রস্তুত করা হয়েছিলো বাংলাদশ থেকে? উত্তরঃ দুইটি।
১৬. বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় কতটি এর উপর গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি রয়েছে?উত্তরঃ ৫০০০।
★পোশাক শিল্পের সাথে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সম্পৃক্ততাঃ
১. বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের সিংহভাগ কোন খাত থেকে অর্জিত হয়? উত্তর: পোশাক খাত।
২. বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের সবচেয়ে বড় ক্রেতা কোন দেশ? উত্তর: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
৩. বিশ্বের কতটি দেশে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি হয়ে থাকে? উত্তর:৩০ টি দেশ।
৪. পোশাকশিল্পের কল্যাণে বিভিন্ন সহায়ক সেবা খাত কি কি? উত্তর:ব্যাংক, বীমা, পরিবহন, আইটি, পর্যতন এরকম অনেক খাত রয়েছে।
৫. বাংলাদেশের পোশাক শিল্পকে টিকিয়ে রাখতে কোন কোন শিল্প প্রতিষ্ঠান কাজ করছে? উত্তরঃ BKMEA, BGMEA, BTMA,BTMC,BFPZA,BJMC ইত্যাদি শিল্প প্রতিষ্ঠান।
৬. BKMEA এর পূর্ণরূপ কি?উত্তরঃ BKMEA এর পূর্ণরূপ কি? Bangladesh Knitwear Monu facturas and Association
৭. BGMEA কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়? উত্তর ঃ ১৯৭৭সালে।
৮. BGMEA কি? উত্তরঃ বাংলাদেশের পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানি মূলক সমিতি।
৯. BGMEA এর অধীনে বাংলাদেশে কতটি শিল্প প্রতিষ্ঠান রয়েছে? উত্তরঃ ৩০০-৪০০ টি
১০. BTMC এর পূর্ণরূপ কি? উত্তরঃ Bangladesh textile mills Corporation১১. BTMC কবে প্রতিষ্ঠিত হয়? উত্তরঃ১৯৭২ সালে।
১২. BEPZA এর পূর্ণরূপ কি? উত্তরঃBangladesh export processing Jones autherity
১৩. BJMC পূর্ণরূপ কি? উত্তরঃ Bangladesh jute mills Corporation
১৪. BJMC কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়? উত্তরঃ১৯৭২ সালে
।১৫. BJMC এর অধীনে কতজন শ্রমিক কাজ করে? উত্তরঃ ৭০ হাজার শ্রমিক।
১৬. BJMC এর অধীনে কতদূর সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারী রয়েছে? উত্তরঃ ৬৫০০ কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছে।
১৭. বিজেএমসি ও প্রধানত কি কি উৎপাদন করে থাকে? উত্তরঃহোসিয়ান কাপড়, ব্যাগ,বস্তার কাপড়,সুতা, কম্বল প্রভৃতি।
বাংলাদেশের সংস্কৃতির সাথে পোশাকের সম্পর্ক ঃ
১. মানুষের আত্ম-পরিচয়ের বিধৃতরুপই হচ্ছে কি? উত্তরঃসংস্কৃতি
২. আমাদের দেশে প্রকৃতির নিয়মে পরপর কয়টি ঋতু আসে? উত্তরঃ ৬ টি ঋতু
৩. নববর্ষ বাংলাদেশের মানুষের কি ধরনের উৎসব? উত্তরঃসার্বজনীন উৎসব।
৪. বাংলাদেশের কোন শাড়ি পৃথিবীতে বিখ্যাত? উত্তরঃজামদানি শাড়ি
৫. সংস্কৃতি কি ধরনের প্রক্রিয়া? উত্তর : গতিশীল প্রক্রিয়া
৬. সময়ের বিবর্তনে কিসের পরিবর্তন ঘটে? উত্তরঃ সংস্কৃতির
৭. দেশে ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর সংখ্যা কত? উত্তরঃপ্রায় ৮৯৭৮২৮৮. পিনোন কাকে বলে? উত্তরঃচাকমারা কোমর জড়ানো গোড়ালি পর্যন্ত পোশাক পড়ে থাকে যাকে পিনোন বলে
৯. হাদি কাকে বলে? উত্তরঃ কোমরের উপরের অংশকে বলা হয় হাদি
১০. কি সাধারণত রঙ্গ বিরঙ্গের বিভিন্ন নকশার হয়? উত্তরঃ হাদি আর পিনোন
১১. চাকামা পুরুষেরা কি কি নাম ও গায়ের জামা পরিধান করে? উত্তর:সিলুম
,১২. সাঁওতাল নারীরা 2 খন্ড কাপড়ের এক ধরনের পোশাক পরে তার নাম কি? উত্তর: ফতা
১৩. কারা কাপড় বুননের অধিক পারদর্শী? উত্তর:ত্রিপুরা গোষ্ঠী
১৪. ত্রিপুরা পুরুষেরা পরিধান করে কি পোশাক? উত্তর: গামছা ও লুঙ্গি
১৫. বর্তমানে আমাদের দেশীয় সংস্কৃতিতে সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলেছে কোন পোশাক? উত্তর: পশ্চিমা পোশাক
★বাংলার তাঁত শিল্প ও তার ইতিহাস :
১. বলা হয়ে থাকে, আদি বসাক তাঁত সম্প্রদায় তাঁত শিল্পের আদিম কারিগর তাঁত বোনার শব্দটি এসেছে কি থেকে?উত্তরঃ তন্তু বয়ন।
২. তাঁত কী?উত্তরঃ তাঁত হচ্ছে এক ধরনের যন্ত্র যা দিয়ে সুতা থেকে কাপড় তৈরি করা হয়।
৩. তাঁত সুতা কিভাবে তৈরি করে?উত্তরঃরেশম পোকার লালা থেকে উৎপন্ন হয় সুতা। এক্ষেত্রে প্রথমে রেশম গুটি জলের মধ্যে দিয়ে সেদ্ধ করা হয়। সেই রেশম পোকার গুটি থেকে সুতা বের করা হয়। এই সুতা বের করা হয় অভিনব কায়দায়। একসাথে ছয় থেকে সাতটি রেশম গুটি থেকে সুতো বের করে তা একসাথে লাটাই এর মাধ্যমে জড়িয়ে নেওয়া হয়। সুতা বের করার পর টুইস্টার মেশিনের সাহায্যে সুতাটিকে পাকানো হয়।
৪. তাসুন” পদ্ধতির কি?উত্তরঃ সুতা গুলিকে লম্বালম্বি রাখা হয় এবং পেটানো হয়
।৫. অত্যন্ত সুক্ষভাবে প্রত্যেকটি ছিদ্রের মধ্যে সুতা ঢুকানো হয়। এই পদ্ধতিকে কি বলা হয়? উত্তরঃ শানা।
৬. কোন হাট হচ্ছে জামদানীর প্রধান বিক্রয় কেন্দ্র?উত্তরঃ ডেমরার হাট।
৭. সপ্তদশ শতকের শেষের দিকে মূলত কোন শিল্পের রটনা ঘটে?উত্তরঃ তাঁত।
৮. ১৯৯০ সালে নরসিংদী জেলায় সবচেয়ে বেশি কত হাজারের মতো তাঁতী ছিল?উত্তরঃ ২০ হাজার।
৯. ১৯১৮ সালে কোন শহরের আশেপাশে তাঁত শিল্পের বিকাশ ঘটে?উত্তরঃ পাবনা।
১০. নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু পাবনায় আসে এবং তাঁত শিল্পেকে পরখ করে তাঁত শিল্পের উপর মুগ্ধ হয়ে এই তাঁত শিল্পকে বস্ত্রশিল্পের কি বলে আখ্যায়িত করেন?উত্তরঃ”মা”।১১. এই পোশাক শিল্পের সাথে যুক্ত মানুষরা কি নামে পরিচিত?উত্তরঃ তন্তুবায় বা তাঁতী
।১২.তাঁতীদের প্রধানত কোন শ্রেণির অন্তর্গত ছিলো?উত্তরঃ যাযাবর।
★টি-শাট এর ইতিবৃত্ত
:১. টি শাট কত সালে ডিজাইন করা হয়? উত্তরঃ ১ ৮৮০ সালে।
২. টি শাট এর ডিজাইন কে করেন? উত্তরঃ ক্যাথরিন হ্যামনেট।
৩. কত সালে টি শাট এর প্রচলন শুরু হয়? উত্তরঃ ২০০০ এর দশকে স্লোগান সমৃদ্ধ
৪. টি শাটে কি থাকে না? উত্তরঃ বোতাম বা কালার।
৫. সচরাচর টিশার্ট কেমন হয়? উত্তরঃ গোলাকার ও খাটো হাতা যুক্ত।
৬. বুকের অংশটুকু থেকে পঁজর পর্যন্ত একে কি বলে? উত্তরঃ চেস্ট।
৭. নিচের অংশটুকু কে কি বলা হয়? উত্তরঃ ল্যানথ।
৮. দুই পাশের হাতার শুরু কে কি বলে? উত্তরঃ আরস হোল।
৯. বুকের অংশকে কি বলা হয়? উত্তরঃফুল সোল্ডার।
১০. টি শার্টের হাতের দৈর্ঘ্যকে কি বলে? উত্তরঃ স্লিড।
১১. গোলার মোটে অংশকে কি বলে? উত্তরঃ ব্লিভ।
১২. যে লোগো থাকে তাকে কি বলে? উত্তরঃ মোটিযা।
১৩. কোন দেশে নারী ও পুরুষ উভয়ের মাঝে এর ব্যাপক প্রচলন আছে? উত্তরঃ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, ইংল্যান্ড এবং ফ্রান্স।
১৪. টি শাটের সাইজ এর সংকেত কি কি? উত্তরঃS,M,L,XL,XXL।
১৫. টি শাট কখন খুব ব্যবহৃত হয়? উত্তরঃ প্রচণ্ড গরমে।
১৬. কে খুব বেশি টি শাট পরতো? উত্তরঃমার্ক জাকারবার্গ।
১৭. কে ২৫৭ টি টি শার্ট পড়ে গিনেজ বুকে নিজের নাম লিখেছেন? উত্তরঃ সনাথ বন্দর।
১৮. কখন তিনি টি শাট সম্পর্কে কৃতিত্ব দেখান? উত্তরঃ ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সালে শ্রীলঙ্কায়।
★আইসল্যান্ডের ঐতিহ্যঃ
১. lapapoysa কি? উত্তর: এক ধরনের আইসল্যান্ডিক সোয়েটার।
২. lapa অর্থ কি? উত্তরঃ উল।
৩. peysa অর্থ কি? উত্তরঃ সোয়েটার।
৪. আইসলান্ডিক সোয়েটার কে অন্য কি নাম বলা হয়? উত্তরঃউলের তৈরি সোয়েটার।
৫. lapapeysa এর বহুবচন কি? উত্তরঃ lapapeysur।
৬. lopi অর্থ কি? উত্তরঃ lapapeysur তৈরির জন্য নির্দিষ্ট ধরনের আনুস পান সুতা প্রথাগতভাবে ব্যবহৃত হয়।
৭. জোয়াল ডিজাইন দ্বারা কি বুঝানো হয়? উত্তরঃ খোলা ঘরের চারপাশে প্রস্তুত আলংকারিক বৃত্ত।
৮. lopi কি দিয়ে তৈরি? উত্তরঃ ভেড়ার লোম।
৯. আইসল্যান্ডীয় সোয়েটার কিসের জন্য খ্যাতি অর্জন করেছে? উত্তরঃ উষ্ণতা, স্বল্পতা এবং নিরোধক ক্ষমতার জন্য।
১০. কোন শতাব্দীতে এসে এটি পরিবর্তন হলো? উত্তরঃ একবিংশ।
১১. সোয়েটার এর বাইরের তন্তুগুলো কেমন?উত্তরঃ লম্বা চকচকে শক্ত এবং জল প্রতিরোধী।
১২. সোয়েটার এর অভ্যন্তরীণ কেমন হয়?উত্তরঃ নরম এবং অন্তরক।
১৩. আইসল্যান্ডীয় ভেড়ার আরেকটি বৈশিষ্ট্য কি?উত্তরঃ এরা প্রাকৃতিকভাবে বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে যেমনঃ কালো ধূসর বাদামি সাদা।
১৪. কাঁধের পাশ দিয়ে কোন ডিজাইন ব্যবহার করা হয়?উত্তরঃyoke design
১৫. সোয়েটার টি কোথায় বোনা হয়?উত্তরঃ অ-বিবিধ বৃওে।
১৬. সোয়েটার বৃত্তাকার কি দিয়ে বোনা হয়?উত্তরঃ সুচঁ।
Utshab Kundu,Department Of Textile Engineering,BUFTAntor Saha,Department Of Textile Engineering,BUFTRipa Tamanna Mim,Department Of Textile Engineering,BUFT