টেক্সটাইল বিশ্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্প। বাংলাদেশ অর্থনীতিতে এই শিল্পের অবদান সবচেয়ে বেশি। শুধু তাই নয়, আমাদের প্রত্যেকের জীবনেই এই শিল্পের অবদান অতুলনীয়।
টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রির সম্পর্কে ১৫ টি গুরুত্বপূর্ণ অজানা তথ্য নিচে দেয়া হলো:
১. ‘Cotton’ বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক ফাইবার।
২. ‘Vegan’ ও ‘Ethical’ হলো টেক্সটাইল শিল্পের নতুন ট্রেন্ড।
৩. মার্কিন ডলারের ৭০% তুলা হতে তৈরি।
৪. পোশাক এবং টেক্সটাইল অবশ্যই জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক মান অনুসরণ করে।
৫. বর্তমানে বিশ্বে টেক্সটাইল শিল্পের মূল্য প্রায় ৩ বিলিয়ন ডলার।
৬. টেক্সটাইল তেলের পরে দ্বিতীয় বৃহত্তম দূষণকারী শিল্প।
৭. চীন বিশ্বের সবচেয়ে বৃহত্তম টেক্সটাইল পণ্যের উৎপাদক।
৮. ২০২৩ সালের মধ্যে ভারতের টেক্সটাইল বাজার ২২৬ বিলিয়ন ডলার বাজারে পৌঁছে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
৯. যুক্তরাষ্ট্র হলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় পোশাক আমদানিকারক।
১০. বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল ফেব্রিক হলো ‘Vicuna wool’ .
১১. মিশরীয় তুলা বিশ্বের সবচেয়ে বিলাসবহুল তুলা
১২. টেক্সটাইল পাইরেসির কারণে ইন্ডাস্ট্রিগুলোতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ক্ষতি সাধিত হয়।
১৩. ‘Textile Technology’ হল এই শিল্পের ভবিষ্যৎ।
১৪. যুক্তরাজ্যে, টেক্সটাইল কোম্পানিগুলো ন্যূনতম মজুরিও দেয় না শ্রমিকদের।
১৫. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রতিবছর ১৫ মিলিয়ন ডলার টন ব্যবহৃত বর্জ্যের জন্য দায়ী।
ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রি সম্পর্কে ১৫ টি গুরুত্বপূর্ণ অজানা তথ্য নিচে দেয়া হলো:
১. বিশ্বের বৃহত্তম ফ্যাশন রিটেইলার Zara কখনো বিজ্ঞাপন দেয় না।
২. #OODT হলো ফ্যাশন সম্পর্কে ব্যবহৃত সবচেয়ে বড় হ্যাশট্যাগ।
৩. বেশিরভাগ ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সাররা পরবর্তীতে তাদের নিজস্ব ফ্যাশন কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করে থাকেন।
৪. কিছু ফ্যাশন মডেল তাদের বডি মেজারমেন্ট ৯০-৬০-৯০ করতে গিয়ে অনাহারে মারা গিয়েছেন।
৫. Bernard Arnault হলো সবচেয়ে ধনী ফ্যাশনেবল ব্যক্তি, যিনি তাঁর জীবদ্দশায় মোট ৭০.৭ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছেন ফ্যাশনের পিছনে।
৬. ফ্যাশন শিল্পের অন্যতম সমস্যা হলো মানবাধিকার লংঘন করা যেমন: শিশু শ্রমিকদের দিয়ে কাজ করানো ও ন্যায্য মজুরি না দেয়া।
৭. স্বর্ণযুগের স্টাইল আইকনগুলো কখনোই বিলুপ্ত বা নিঃশেষ হয়ে যায় না।
৮. রানওয়ে ও সম্পাদকীয়গুলিতে এখনো জাতি ও বর্ণবৈষম্য লক্ষনীয়।
৯. মুসলিম মডেলরা ধীরে ধীরে রানওয়েতে প্রতীয়মান হচ্ছেন।
১০. Marilyn Monroe ড্রেসগুলো এই সময়ের সবচেয়ে ব্যয়বহুল আইটেম।
১১. ফ্যাশন শিল্পগুলো খুব বড় স্কেলে পৃথিবীকে দূষিত করে যাচ্ছে।
১২. ‘3D পেইন্টিং প্রযুক্তি’ হলো ফ্যাশন শিল্পের ভবিষ্যৎ।
১৩. H&M, Zara-র মতো টপ ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলো প্রতি সপ্তাহের নতুন ফ্যাশন ট্রেন্ড নিয়ে হাজির হয়।
১৪. ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং ব্লেকচেইন ফ্যাশন শিল্পকে বদলে দেয়।
১৫. বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল ওয়েডিং ড্রেস তৈরিতে খরচ হয়েছে ১২ মিলিয়ন ডলার ।
Writer Information:
Tazim Sultana Nandita
Ahsanullah University of Science and Technology
Department of Textile Engineering ( Batch-40)