Tuesday, December 3, 2024
Magazine
More
    HomeGarments & Apparelপ্রাকৃতিক ও কৃত্তিম ফাইবার দিয়ে পোলো টি শার্ট তৈরী

    প্রাকৃতিক ও কৃত্তিম ফাইবার দিয়ে পোলো টি শার্ট তৈরী

    ✔ দ্বিতীয় পর্ব !!

    💥 বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি পিকে কটন ফেব্রিক ব্যাবহার করা হয়।

    💥 কাপড় কেনাঃ কি মানের কাপড় কিনবেন তা সম্পর্কে পূর্বে ধারনা থাকাটা বাঞ্ছনীয়। কাপড় সাধারনত কাপড় এর ঘনত্ব এর উপর ডিপেন্ড করে। কাপড় ও সেলাই ভালো দিতে হবে তাহলে ভালো রেসপন্স পাবেন। কাপড়ের মান যাচাই করতে হবে। কাপড়ের জিএসএম কত জেনে নিতে হবে। ১৬০ এর উপরের জিএসএম এর কাপড় অনেক ভাল। তবুও ১৮০ কেই প্রাধান্য দেয়া ভাল। শীতের পোষাক এর জন্য ২০০+ জি এস এম নিতে হবে। যেমনঃ পলিস্টার কটন ৬৫% / ৩৫% (200 GSM) দিয়ে Polo T-shirt তৈরি করা হয়।

    💥 ডায়িং করানো:

    কাপড় কেনা হয়ে গেলে পরবর্তী ধাপ হচ্ছে ডায়িং করানো। অর্থাৎ কাপড়ে আপনার চাহিদা অনুযায়ী রং করানো। এই রং করানোর কাজ করে ডায়িং ফ্যাক্টরিগুলো। সেক্ষেত্রে, ডায়িং ফ্যাক্টরিকে কালারের সেম্পল দিতে হবে, কোন রং এর কত কেজি কাপড় হবে, রং এর সেম্পল দিয়ে ভাল করে বুঝিয়ে দিতে হবে, কোন কাপড় কত কেজি, কোনটাতে কি রং হবে এগুলো।

    💥 কাপড় কাটানো:

    ডায়িং করার পরবর্তী ধাপ হল কাপড় কাটানো, সেজন্য গার্মেন্টস থেকে আপনার মেজারমেন্ট অনুযায়ী অর্থাৎ যে সাইজের টি-শার্ট বানাতে চান সেই মেজারমেন্ট অনুযায়ী কাপড় কাটাতে হবে। সেক্ষেত্রে আপনার সাইজগুলো আগে থেকেই সিলেকশন করে রাখলে ভাল।

    💥 সুয়িং করানো:

    কাপড় কাটানোর পরবর্তী ধাপ হলো সুয়িং করানো, কাটিং সেকশন থেকে খন্ডিত কাপড়কে সেলাই মেশিনের সাহায্যে সেলাই করাই হল সুইং সেকশনের কাজ।পিকে কটন দিয়ে বেশিরভাগ কাপড় সুইন করানো হয়।

    💥 প্রিন্ট করানো:

    সুয়িং এর পরবর্তী ধাপ হলো প্রিন্ট। আপনার নির্দিষ্ট দেয়া ডিজাইনের উপর নির্ভর করে প্রিন্ট ফ্যাক্টরিগুলো প্রিন্টিং করে থাকে, সেক্ষেত্রে আপনাকে আগে থেকেই ডিজাইনগুলো রেডি করে রাখতে হবে। অনলাইনে প্রচুর পরিমাণে টি-শার্টের ডিজাইন রয়েছে। এছাড়াও গুগলে ‘অল ফ্রি-ভেক্টর’ লিখে সার্চ দিলে একটি ওয়েবসাইট আসবে, সেখানে টি-শার্ট লিখে সার্চ দিলে অসংখ্য ডিজাইন পাবেন। প্রকারভেদে প্রিন্টিং মূলত তিন ধরনের হয়ে থাকে। টি শাট গুলোতে প্রিন্ট করলে আরো সুন্দর দেখায়।

    💥 ফিনিশিং করানো:

    প্রিন্টিং এর পর সর্বশেষ ধাপ হল ফিনিশিং করানো, সাধারণত টি-শার্টের সৌন্দর্য বৃদ্ধি ও ব্যবহারের উপযোগী করার প্রক্রিয়াকে ফিনিশিং বলে। এক কথায় আয়রনিং, ফোল্ডিং, প্যাকিং এবং কার্টুন করে রপ্তানিযোগ্য করাই হল ফিনিশিং সেকশনের কাজ।

    💥 সলিড টি শার্ট: সলিড টি শার্ট মানে হল এক কালারের টি শার্ট।

    💥 কি কি সাইজ এর টিশার্ট বানাবেন তার ধারনাঃ গারমেন্টস ফ্যাক্টরীতে আপনার টিশার্ট এর মেজারমেন্ট চার্ট আর রেশিও দিয়ে আসতে হবে। সাইজ হিসেবে করতে পারেন S, M, L, X.

    💥 ভালো কিছু ইউনিক ডিজাইন বানানোঃ আকর্ষণীয় ডিজাইন তৈরী করা। সেটি হল,SICK =S for Stylish,I for Innovative,C for Creative & Confident andK for Knowledge.

    💥 বাংলাদেশ সহ পুরো বিশ্বে পোলো টি শাট এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।

    Source : Some Information collect from senior industrial person, Google & Wikipedia.

    Writer:

    Israt Jahan Nadia
    Department of Clothing & Textile,
    Batch : 35
    College of Home Economics (Azimpur)

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    Related News

    - Advertisment -

    Most Viewed