Thursday, November 21, 2024
Magazine
More
    HomeCampus Newsবসন্ত বরণ ও পিঠা উৎসবের আমেজে প্রাণোচ্ছল নিটার

    বসন্ত বরণ ও পিঠা উৎসবের আমেজে প্রাণোচ্ছল নিটার

    [et_pb_section fb_built=”1″ _builder_version=”3.19.14″][et_pb_row _builder_version=”3.19.14″][et_pb_column type=”4_4″ _builder_version=”3.19.14″][et_pb_text _builder_version=”3.19.14″]

    নিটার প্রতিনিধি : ঋতুরাজ বসন্ত দুয়ারে দাঁড়িয়ে, তাই বসন্তকে বরণ করে নিতে কার্পণ্য করেনি জাতীয় বস্ত্র প্রকৌশল ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (নিটার)। ১লা ফাল্গুন নিটার কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে নানা সাংস্কৃতিক আয়োজনের মাধ্যমে সাজানো হয়েছিল বসন্ত বরণ ও পিঠা উৎসব।

    প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার মোঃ মোজাফফর হোসেন, সংসদ সদস্য ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক, সিম গ্রুপ এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার মোঃ শফিকুর রহমান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, হ্যামস ও প্রেসিডেন্ট, ইনস্টিটিউট অফ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার্স এন্ড টেকনোলজিস্ট। এছাড়া ইনস্টিটিউটের ছাত্রী-ছাত্রী, শিক্ষক ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    অনুষ্ঠানে দেশের প্রথম টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে জাতীয় সংসদের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার নিটারের সকল ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা দেওয়া হয় ইঞ্জিনিয়ার মোঃ মোজাফফর হোসেন কে।

    প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইঞ্জিনিয়ার মোঃ মোজাফফর হোসেন বলেন “দেশের রপ্তানি আয়ের ৮৬ ভাগ আসে বস্ত্র খাত থেকে। এ সেক্টরকে আরো শক্তিশালী করতে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের বিকল্প নেই। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও বস্ত্র প্রকৌশল শিক্ষার সম্প্রসারনে নিটার পূর্নাঙ্গ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হওয়া উচিত। কারন নিটারের বর্তমানে যে ফ্যাসিলিটি ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন বিদ্যমান, এতে সরকারের তেমন খরচের প্রয়োজন হবে না।”

    নিটারকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিকে সমর্থন করে ইঞ্জিনিয়ার মোঃ শফিকুর রহমান বলেন “বাংলাদেশের অপরাপর অনেক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে শুধু মাত্র একটি টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। এই টেক্সটাইল শিক্ষা ও পেশার দিন দিন যে সমৃদ্ধি হচ্ছে সেক্ষেত্রে নতুন আরো বিশ্ববিদ্যালয় প্রয়োজন। আমি মনে করি, বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের পরে নিটার বিশ্ববিদ্যালয় হওয়া জরুরী।”

    পিঠা উৎসবের আমেজেও প্রাণোচ্ছল ছিল নিটার প্রাঙ্গণ। বসন্ত বরণের পাশাপাশি বাংলার ঐহিহ্যগুলো বাঁচিয়ে রাখায় প্রয়াস হিসেবেই পিঠা উৎসবের আয়োজন। বিভিন্ন ব্যাচের ছাত্র ছাত্রীদের মোরগ সংসার, বগুড়ার পুন্ড্র, বসন্ত দূত, ফাল্গুনী, পিঠা পর্বন ও T- পিঠা ঘর সহ মোট ১৮টি স্টল বসানো হয়েছিল। বিভিন্ন স্টলে ছিল শিক্ষার্থীদের হাতে বানানো নকশী পিঠা, দুধ চিতই, পাঠি সাপটা, মোরগ সংসার, ডাল পিঠা, মিল্কি বরফি, সিদ্ধ পুলি পিঠা, তেল চিতুই, দুধ পুলি, সেমাই পিঠা, হালকা স্পেশাল, পাকান পিঠা সহ নানা পিঠার সমাহার। পিঠার স্বাদে মুগ্ধ অতিথি ও শিক্ষক শিক্ষিকাসহ সকলেই।

    [/et_pb_text][/et_pb_column][/et_pb_row][/et_pb_section]

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    Related News

    - Advertisment -

    Most Viewed