Friday, November 22, 2024
Magazine
More
    HomeTechnical Textileফ্যাশনেবল বস্তুটি যখন জুতা–

    ফ্যাশনেবল বস্তুটি যখন জুতা–

    রবীন্দ্রনাথের ‘জুতা আবিষ্কার’ কবিতাটি আশা করি সবাই পড়েছেন। পৃথিবীর ধুলো-বালি, ময়লা থেকে উদ্ধার পেতে রাজা যখন পৃথিবী ঢাকতে ব্যস্ত, তখনই একজন চর্মকার এসে বললেন, ‘নিজের দুটি চরণ ঢাকো, তবে ধরণী আর ঢাকিতে নাহি হবে।’ বর্তমানে এই জুতার প্রতি আকর্ষণ ফ্যাশন সচেতন কম-বেশি সকল বয়সের তরুণ-তরূণীরই আছে।আমরা যখনই মলগুলোতে কেনাকাটার জন্য যাই, জুতা কেনায় সবসময় আলাদা প্রাধান্য দেই।আর সেটা যদি হয় ব্র্যান্ডের জুতা তবে তো কথাই নেই।টেক্সটাইলে পোশাক শিল্পের মতো জুতাও একটি গুরুত্বপূর্ণ সেক্টর। দেশ বিদেশে ব্যাপক চাহিদা সম্পন্ন এবং নিত্যদিনের এই প্রয়োজনীয় সঙ্গীকে নিয়েই আজকের আমার এই লেখা। জুতা ও এর বিস্তৃতিকে সুন্দরভাবে উপস্থাপনের জন্য লেখাটি দুই পর্বে আলোচনা করা হবে। প্রথম পর্বে ছেলেদের জুতা এবং দ্বিতীয় পর্বে থাকবে মেয়েদের জুতা।আশা করি, পাঠকদের কাছে লিখাটি ভালো লাগবে……

    ছেলেরা সবসময়ই পোশাকের ব্যাপারে মেয়েদের তুলনায় কিছুটা উদাসীন হলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে তারা সবসময়ই সচেতন থাকে। যেমন- রিস্টওয়াচ,ব্যাল্ট,জুতা ইত্যাদি। রুচিশীল ও মানানসই পোশাকের সাথে এসবের ভারসাম্যপূর্ণ ব্যবহার যে কাউকে আকর্ষণীয় করে তুলতে বাধ্য। প্রচলিত একটি কথা রয়েছে,”প্রথম দর্শনে কাউকে বিচার করতে তিনটি বিষয় খেয়াল রাখতে হয়।প্রথমত আপনার চুল,দ্বিতীয়ত আপনার হ্যান্ডশেক এবং আপনার জুতা”। এজন্য চাকুরির ইন্টারভিউ বোর্ডের কাছে নিজেকে সেরা উপস্থাপনের জন্য জুতার দিকেও নজর রাখতে হয়।

    পোশাকের ব্যবহার শুরু হওয়ার পিছনে যেমন লজ্জা নিবারণের মতো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কারণ ছিল ঠিক তেমনি জুতার ব্যবহার শুরু হওয়ার অন্যতম কারণ পায়ের সুরক্ষা। কেননা, জুতা ছাড়া হাঁটা একই সাথে কষ্টকর ও অকল্পনীয়। মানুষের শরীরে সবচেয়ে বেশি হাড় রয়েছে পায়ে, তাই এসব হাড়কে চলার পথে ইট পাথরের থেকে নিরাপদ রাখার জন্য জুতা প্রচলন শুরু যা সময়ের সাথে সাথে বিভিন্নভাবে বিবর্তিত হচ্ছে।

    ◼আবিষ্কার ও ইতিহাসঃ
    প্রাত্যহিক জীবনের সবচেয়ে বেশি ব্যবহার্য পণ্যের একটি হল জুতা। এই জুতার ব্যবহারের ইতিহাস অনেক পুরোনো। ১৫০০০বছর পূর্বের স্পেনের কিছু গুহাচিত্রে আদিম মানুষের পায়ে পশুর চামড়ার জুতা দেখা যায়।আবার ৫০০০ বছর আগেও সেই সময়ের মানুষের খড়যুক্ত চামড়ায় মোড়া জুতা ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া যায়। ঐসব জুতা আজকের দিনের জুতার মতো ততোটা উন্নত ছিল না। পূর্বে ইউরোপ ও এশিয়ার কিছু কিছু জায়গায় সাধারণ জনগণের জন্য জুতার ব্যবহার নিষিদ্ধ ছিল। তখনকার দিনে জুতা ছিল শুধুমাত্র রাজা বা শাসক শ্রেণীর পরিধেয় বস্তু। আবার স্যান্ডেলের ব্যবহার এশিয়া ও আফ্রিকা ছাড়া অন্য কোথাও তেমন ছিল না। ১৮০০খ্রিস্টাব্দের পূর্বে ইউরোপে নারী-পুরুষের জুতায় কোনো তফাৎ ছিল না।জুতা ব্যবহার শুরুর প্রথমদিকে এক বিশেষ ধরনের কাঠের জুতা ব্যবহার করা হতো যার নাম ছিল খড়ম। বর্তমানে সেসব জুতা স্থান পেয়েছে বিভিন্ন জাদুঘরে। কালের পরিক্রমায় জুতার সৌন্দর্য বর্তমান রূপ ধারণ করেছে। বাজারে বিভিন্ন নতুনত্ব নিয়ে আবির্ভূত হয়েছে বিভিন্ন রকম জুতা।

    ⬛ছেলেদের জুতা-

    ◼স্যান্ডেল: প্রতিদিনের ব্যবহারে সহজসাধ্য একটি জুতা হলো স্যান্ডেল। স্যান্ডেলের ব্যবহার সকল বয়সের ছেলেদের কাছেই আরামদায়ক। তাই এটি সকলের কাছে অত্যন্ত সুপরিচিত। সকল প্রকার জুতার তূলনায় স্যান্ডেলের ইতিহাসই সবচেয়ে প্রাচীন। জানা যায়,স্যান্ডেলের ব্যবহার সর্বপ্রথম শুরু করে মিশরের ফারাও রাজারা। তারা তাদের রাজকার্য চালানোর জন্য ও পারিবারিক প্রভাব সকলের সামনে তুলে ধরার জন্য এর ব্যবহার শুরু করেছিল। পরবর্তীতে আমেরিকায় বসবাসরত ইন্ডিয়ান জাতিগোষ্ঠীরা নিজেদের পা-কে ঠান্ডা থেকে  বাঁচানোর জন্যই স্যান্ডেলের ব্যবহার শুরু করে যা ততকালীন আগ্রাসনবাদীরা নিজেদের নামে চালিয়ে দেয়। এমনকি রানী এলিজাবেথের সময়েও রাজ্যের প্রজাদের জন্য একটি নির্দিষ্ট মাপের জুতা তৈরি করার আইন ছিল। নির্দিষ্ট মাপের বাইরে জুতা তৈরির অধিকার কেবল রাজপরিবারেরই ছিল। বর্তমানে এই  স্যান্ডলের ব্যবহার বিশ্বব্যাপি সবচেয়ে জনপ্রিয়। যেসব ব্র্যান্ডের স্যান্ডেল বাজারে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল -Lee Cooper, Buckaroo, Dr.Scholl’s, Alberto, Torresi, Bata, Puma, Adidas, Apex, Lotto ইত্যাদি।

    ◼Brogue: “Brok” যার অর্থ হল ‘পা ঢাকার জুতা’ সেখান থেকে উদ্ভূত “Brog” শব্দটি থেকে Brogue জুতার নামকরণ। এই জুতা প্রথম আবিষ্কার হয় স্কটল্যান্ডে যেখানে এটি মূলত দেশীয় বা নৈমিত্তিক ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত ছিল। কিন্তু বিংশ শতাব্দীর পর এই জুতা ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে এবং হয়ে ওঠে অনুষ্ঠান,ব্যবসায়িক বা বিভিন্ন সামাজিক উপলক্ষে পায়ে ব্যবহারের প্রধান বস্তু। চামড়ার তৈরি এসব Brogue -এর গঠনশৈলী অনেকটা বুটের স্টাইলের মতো। এসব জুতার হিলের অংশ অনেকটাই নিচু হয়ে থাকে। বিভিন্ন ধরনের Brogue জুতা দেখতে পাওয়া যায়। সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- Full Brogues(wingtips), Ghillie Brogues, Semi-brogues/half brogues, Quarter brogues, Longwing brogues. একই প্রজাতির বিভিন্ন হওয়ার কারণ মূলত গঠনশৈলীর ভিন্নতা এবং তাই এই জুতাটি বর্তমানে অনেক জনপ্রিয়। দেশ-বিদেশের যেসব প্রতিষ্ঠান Brogue জুতা তৈরি ও বাজারজাত করে থাকে তারমধ্যে প্রধান ব্র্যান্ডগুলো হল -Mark’s & Spencer, Dune, River Island, Oliver Sweeney, Ted Baker, Tom Browne ইত্যাদি।

    ◼Loafer: বর্তমান সময়ে বিশ্বব্যাপি খ্যাত নানা ধরণের জুতার মধ্যে অন্যতম একটি জুতা হল লোফার যা স্যুটের সাথে বিভিন্ন দাপ্তরিক ও আইনী কাজে প্রতিনিয়ত ব্যবহার হচ্ছে। সেই সাথে ব্যবসায়ীদের নিয়মিত কাজেও লোফার ব্যবহার দেখা যায়। এই ধরণের জুতার ক্ষেত্রে জুতার হিল একদমই থাকে না অর্থাৎ সমতল প্রকৃতির হয়। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময়ে Loafer -এর ব্যবহার দেখা যায়। ১৮৪৭সালে ব্রিটিশ রাজপরিবারের ঘরে ব্যবহারের জন্য এই জুতার প্রচলন ছিল। মূলত রাজা ষষ্ঠ জর্জ এই ধরণের জুতা ঘরে ব্যবহার করতেন। ১৯০৮সালের দিকে অরল্যান্ডের এক জুতা প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান লোফারে নকশার ব্যবহার শুরু করেন এবং পরবর্তীতে এজন্য নকশাকারক ১৯১০ সালের বার্গেন প্রদশনীতে একটি ডিপ্লোমা অর্জন করেছিলেন। ১৯৫০ সালের দিকে আমেরিকার “প্রিপ স্কুলের” শিক্ষার্থীরা একটি ফ্যাশন স্টেটমেন্টে পেনি লোফারের সূচনা করে। একবিংশ শতাব্দীর শুরু থেকে পেনি লোফারের ব্যবহার ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে ওঠে যা বর্তমানে পুরো আমেরিকার কলেজগুলোর ক্যাম্পাস জুড়ে সর্বাধিক লক্ষণীয়। লোফারের জন্য উল্লেখযোগ্য ব্র্যান্ডগুলো হলো -G.H.Bass, H&M, Zara, Brooks Brothers, Gucci, Edward Green ইত্যাদি।

    ◼বুট: বুট জুতা আমাদের সকলেই পরিচিত। ট্রাফিক পুলিশদের পায়ে এই ধরণের বুট সচরাচরই দেখা যায়। তাছাড়া নির্মাণ কাজে নিয়োজিত কর্মীদের পায়ের সুরক্ষার জন্য এই জুতা ব্যবহার করতে হয়। তবে ফুটবল বা সকার খেলায় খেলোয়াড়দের পায়ের সুরক্ষার জন্য এই ধরণের জুতা সবচেয়ে জনপ্রিয়। বুট জুতার ইতিহাস শুরু হয় খ্রিস্টপূর্ব ১০০০ এর কাছাকাছি সময়ে। তখন পূর্ব এশিয়ার যাযাবররা হাঁটু পর্যন্ত আবৃত রেখে নিজেদের পায়ের সুরক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতেন। ১২০০-১৫০০ খ্রিষ্টাব্দের দিকে মঙ্গোলীয়রা আক্রমণের সময় এ ধরণের জুতা ব্যবহার করতেন। ১৭০০ শতাব্দীর দিকে আমেরিকার বিপ্লবী যুদ্ধের সময় হেসিয়ান সৈনিকরা বুটজুতো ব্যবহার করতেন। বর্তমান সময়ে যেসব কোম্পানি বুট তৈরি করে,সেগুলো হলো -Vans, Nike, Adidas, Reebok, Prada, Clarks, Dune, Red Wing, Oliver Sweeney, Grenson ইত্যাদি।

    ◼Trainer: পায়ের জন্য আরো একটি জনপ্রিয় জুতা হলো ট্রেইনার যা কেডস নামেও পরিচিত। এছাড়া আরো অনেক নামে, বিভিন্ন সময়ে, বিভিন্ন বয়সের লোকজন বিভিন্ন কারণে এর ব্যবহার করেন। স্কুলে ভর্তির পরই ফর্মাল ইউনিফর্মের সাথে যেটি প্রয়োজন হয় তা হলো কেডস। এটি পায়ের জন্য অত্যন্ত আরামদায়ক ও ধুলোবালি থেকে পা-কে রক্ষা করে। তাছাড়া স্বাস্থ্য সচেতন লোকেরা যারা প্রতিনিয়ত ব্যায়াম করে তারাও ট্রেইনার ব্যবহার করেন। ট্রেইনারের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যবহার রয়েছে খেলাধুলায়। ক্রিকেট, দৌড়, বাস্কটবল, কাবাডি, ব্যাডমিন্টন, টেনিস আরো অনেক খেলায় আবশ্যক উপকরণ এই ট্রেইনার। এছাড়াও বর্তমান সময়ে ফ্যাশন হিসেবেও ট্রেইনারের ব্যবহার রয়েছে।যেসব কোম্পানি Trainer তৈরি করে, তাদের মধ্যে প্রধান কয়েকটি হলো -Vans, Nike, Adidas, Reebok, Puma, Prada, Sneakers, Balenciaga, Navesta.

    এছাড়া আরো কিছু ধরণের জুতা রয়েছে যেগুলো যেকোনো বয়সের ছেলেদের কাছে পছন্দের তালিকায় অন্যতম। যেমন – Moccasin, Yeot, Slipony, Slippersy, Goodwear. সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো প্রযুক্তির বিকাশের সাথে সাথে জুতার মধ্যেও পড়েছে প্রযুক্তির ছোঁয়া। এখন জুতাকে আরো আকর্ষণীয় ও সৌন্দর্যমন্ডিত করে তোলার জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান জুতায় ব্যবহার করছে 3d প্রিন্টিং। যেসব প্রতিষ্ঠান এই ধরণের প্রযুক্তি ব্যবহার শুরু করেছে সেগুলো হলো -Adidas, Nike, Reebok, New Balance, Under Armour.

    ⬛রক্ষণাবেক্ষণঃ
    পোশাকের মতো শৌখিন একটি বস্তু হলো জুতা। আর অনেকেই এর সঠিক ব্যবহার ও পরিচর্যা না করতে পারায় খুব দ্রুত নষ্ট হয়ে যায় জুতার চাকচিক্য। বিশেষ করে দামী ব্র্যান্ডের জুতাগুলো সবাই আগলে রাখার চেষ্টা করে। আবার জুতা যেহেতু পায়ে ব্যবহৃত হয়, তাই প্রতিনিয়ত এতে ধুলোবালি লাগতেই থাকে। কিন্তু কিছু সহজ উপায় অনুসরণ করে আমরা আমাদের জুতাকে সুন্দর রাখতে পারি দীর্ঘদিন। যেসব জুতার সোল সাদা সেসব জুতা পরিষ্কারের জন্য ব্যবহারের পর রাবার দিয়ে সোলের অংশ ঘষে নিলে দাগ দূর হয়ে যায়। আবার, ট্রেইনার জুতা খেলায় ব্যবহারের ফলে সহজেই কাঁদামাটির রং লেগে যায়। তাই, এক্ষেত্রে জুতার উপরের অংশে মোম ঘষে নিলে দাগ অনেকখানি প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়। এছাড়া বাজারে বিভিন্ন ধরনের সু-কালার পাওয়া যায়। নিজের সু কিছুদিন পরপর রং করে এর সৌন্দর্য ঠিক রাখা যায়।

    বিশ্ববাজারে জুতার চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। সেই চাহিদা মেটাতে অনেক দেশই নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে বাইরে এর রপ্তানি শুরু করেছে। বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। এক সময় বাংলাদেশ বাহিরে থেকে জুতা আমদানি করলেও বর্তমানে শিল্প ও বানিজ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণে প্রতি বছর বিভিন্ন দেশে জুতা রপ্তানি করছে। বাংলাদেশ থেকে যেসব দেশে জুতা রপ্তানি হয় তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল – জাপান, যুক্তরাজ্য, স্পেন, জার্মানি, রাশিয়া, ইতালি ও যুক্তরাষ্ট্র। আমাদের দেশে বাটা কোম্পানি প্রথম বৃহৎ আকারে জুতা শিল্পের প্রতিষ্ঠান চালু করলেও পরবর্তী সময়ে এপেক্স, এক্সেলসিওর সু’জ এবং প্যারাগন লেদার অ্যান্ড ফুটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রিজের মতো জনপ্রিয় প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠেছে। বর্তমানে দেশে ২৩টির অধিক যান্ত্রিক ও প্রযুক্তিগত ভাবে উন্নত জুতা উৎপাদন কারখানা রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে প্রায় দুই হাজারের বেশি ক্ষুদ্র ও মাঝারি ধরনের শিল্পকারখানা যেগুলোকে কুটির শিল্প ধরা হয়ে থাকে। কিন্তু হঠাৎ করে করোনা পরিস্থিতি উদ্ভূত হওয়ার ফলে পোশাক শিল্পের সাথে সাথে  জুতা উৎপাদন শিল্পেও ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শ্রমিকরা কেউ বেতন পাচ্ছেন না আবার কেউ হচ্ছেন চাকুরীহারা। কিন্তু জুতার ব্যবহার তো থেমে থাকবে না। তাই এই বিপদকালীন মুহূর্তে শ্রমিক ছাঁটাই না করে যথাযথ স্বাস্থ্য সচেতনতা মেনে শ্রমিকদের কাজে নিয়োজিত করার মাধ্যমে দেশের অর্থনীতির চাকা চালু রাখা সম্ভব।

    তথ্যসূত্রঃ Wikipedia, Grabon, Fashionbeans, TextileToday, Textile Lab, Youtube, বাংলাপিডিয়া, প্রথমআলো।

    Written by:
    Md. Istiaque Hossain Ullash 
    Campus ambassador 
    Textile Engineers Society 
    Dept. of Fabric Engineering
    Dr. M A Wazed Miah Textile Engineering College,Pirgonj,Rangpur. 

    RELATED ARTICLES

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    Related News

    - Advertisment -

    Most Viewed