হাল্ট প্রাইজ এসকেটেক এর ক্যাম্পাস ডিরেক্টর মোঃ মোক্তার হোসেন হাত ধরে হাল্ট প্রাইজ এসকেটেক অন ক্যাম্পাস প্রোগ্রামের সূচনা ঘটে!তারপর ধাপে ধাপে শুরু হয় হাল্ট প্রাইজ অন এসকেটেক অগ্রযাত্রা! গঠিত হয় অর্গানাইজিং টিম। সেখান থেকে বিস্তার লাভ করে হাল্ট এনভয় টিম! প্রোমোশন ও বিভিন্ন লাইভ সেশন এর মাধ্যমে হাল্ট প্রাইজ নিয়ে সকলের আগ্রহ টা বেড়ে গেল।
করোনা পরিস্থিতি ঘিরে ধরেনি হাল্ট প্রাইজ চ্যালেন্জের ধারাবাহিকতাকে। প্রতি বছরের মত সকল ক্যাম্পাসে ” হাল্ট প্রাইজ অন ক্যাম্পাস” এর স্বস্তস্ফুর্ত অংশগ্রহণ বরাবরের মতই জনপ্রিয়তা পেয়েছে। তবে এই গ্লোবাল প্রোগ্রামে প্রথমবারের মত এসকেটেক এর অংশগ্রহণ টা ছিল সত্যিই অভাবনীয়!
হাল্ট প্রাইজ অন এসকেটেক ক্যাম্পাস রাউন্ডের টিম মেম্বারদের জন্য ছিল বিভিন্ন ট্রেইনিং, ওয়ার্কশপ ও গাইডলাইন, যা শুধুমাত্র চ্যালেন্জকে ঘিরে নয়, ছিল ভবিষ্যতের জন্য অমুল্য পুঁজি! ওয়ার্কশপগুলোতে গাইডলাইন দেয়ার জন্য ছিল হাল্ট প্রাইজে জড়িত বাংলাদেশের টপ সিনিয়র ভাই, আপুসহ, স্বনামধন্য সফল ব্যবসায়ী!
এসকেটেক এ ১৮ ডিসেম্বর সকাল ১১ টার সময় অনুষ্ঠিত হয়েছে অন ক্যাম্পাস ফাইনাল রাউন্ড। ফাইনাল রাউন্ডে উপস্থিত ছিলেন
আমাদের মাননীয় প্রধান অতিথি,
মোঃ ফিরোজ খন্দকার
অধ্যক্ষ,
শেখ কামাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এবং সাথে উপস্থিত ছিলেন আমাদের সম্মানিত বিশেষ অতিথি,
ইয়াসমিন নাহার শীলা
প্রভাষক (প্রযুক্তিগত)
শেখ কামাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ।
আমাদের বিচারক প্যানেল হিসেবে ছিলেন, ফারহিন ইসলাম
সিনিয়র এক্সিকিউটিভ
ব্যবসায় উন্নয়ন, ডাব্লুএসডিএ
নিউজিল্যান্ড, আরো ছিলেন
আসিফ হোসেন
সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান কৌশল কর্মকর্তা, তেত্রা এবং
আলিশা জান্নাতুল তাজরীন
ম্যানলিনা আঞ্চলিক ফাইনালস্ট, হাল্ট প্রাইজ ফাউন্ডেশন
ক্যাম্পাসের পরিচালক, এনএসইউ
প্রাক্তন কর্মী, ব্র্যাক।
অন-ক্যাম্পাস রাউন্ডে চ্যাম্পিয়ন হয় টিম স্পার্ক-টেক্স।
চ্যাম্পিয়ন টিমের টিম লিডার মোঃ মনিরুল ইসলাম এবং টিম মেম্বার ছিল, তারেক মাহমুদ, শারমিন আক্তার এবং জান্নাতুল নাঈমি।
প্রথম রানার্সআপ হয় টিম স্ট্রাক এবং ২য় রানার্সআপ হয় টিম ফ্লেভার ফেস্ট।
এ বিষয়ে ক্যাম্পাস ডিরেক্টর মোঃ মোক্তার হোসেন বলেন ” প্রথমবারের মত হাল্ট প্রাইজ এসকেটেকে অনুষ্ঠিত হলেও পুরাটা সময় ছিল জাঁকজমকপূর্ণ। সকল অরগানাইজিং টিম মেম্বার এবং সকল ডিপার্টমেন্ট থেকে পার্টিসিপ্যান্ট ছিল অনেক ভাল।এই আয়োজনটি সম্পন্ন করতে যারা সার্বিকভাবে আমাকে সাহায্য করেছে এবং আমাদের অভিভাবক পাশে থেকে উৎসাহ দিয়েছেন, তাদের প্রতি ভালবাসা ও কৃতজ্ঞতা।আসলে সকল টিমের আইডিয়া গুলো অসাধারণ ছিল। আশা করি চ্যাম্পিয়ন টিম রেজিওনাল পর্যায়ে গিয়ে আমাদের ক্যাম্পাসকে রিপ্রেজেন্ট করবে।সর্বপরি সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ যারা সবসময় পাশে থেকে এই এত বড় আয়োজন সম্পন্ন করতে সাহায্য করেছেন”।